দেশের গবাদিপালন তথা দুধ ও মাংস উৎপাদনে পাবনা ও সিরাজগঞ্জ জেলা এখনো শীর্ষ অবস্থানে রয়েছে। স্থানীয় চাহিদা পূরণের পাশাপাশি এ দুই জেলা থেকে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে দুধ ও মাংস সরবরাহ করা হয়ে থাকে। এই খাতকে আরও আধুনিক ও টেকসই করতে আন্তর্জাতিক কৃষি উন্নয়ন তহবিল (ইফাদ) ও পল্লী কর্মসহায়ক ফাউন্ডেশনের আর্থিক সহযোগিতায় রুরাল মাইক্রোএন্টারপ্রাইজ ট্রান্সফরমেশন প্রজেক্ট (আরএমটিপি) বাস্তবায়ন করছে ন্যাশনাল ডেভেলপমেন্ট প্রোগ্রাম (এনডিপি)। এরই ধারাবাহিকতায় সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) সিরাজগঞ্জ সদর উপজেলার খোকশাবাড়ী গ্রামে প্রকল্পের সহায়তায় উদ্যোক্তা মো. ওবায়দুল ইসলামের উদ্যোগে উন্নয়নকৃত ‘প্রিমিয়াম মিট’ নামের একটি মাংস প্রক্রিয়াজাতকরণ প্লান্টের উদ্বোধন করা হয়। প্লান্টটির উদ্বোধন করেন ন্যাশনাল ডেভেলপমেন্ট প্রোগ্রাম (এনডিপি)-এর নির্বাহী পরিচালক মো. আলাউদ্দিন খান। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন আরএমটিপি প্রকল্পের ফোকাল পার্সন ও পরিচালক (প্রোগ্রাম অ্যান্ড প্ল্যানিং) ড. এবিএম সাজ্জাদ হোসেন, প্রজেক্ট ম্যানেজার মো. মাসুদ মণ্ডল এবং স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গের মধ্যে মো. আব্দুর রহিম, মনিরুজ্জামান সরকার, আব্দুল লতিফ সরকার, আব্দুস ছাত্তার ও ফিরোজ আহম্মেদসহ প্রকল্পের অন্যান্য কর্মকর্তারা। অনুষ্ঠানে বক্তব্যে নির্বাহী পরিচালক মো. আলাউদ্দিন খান বলেন, এই প্রকল্পের মাধ্যমে মাংস প্রক্রিয়াজাতকরণ প্লান্ট উন্নয়নের মূল উদ্দেশ্য শুধু স্থানীয় বাজারে মাংস বিক্রি নয়। নিরাপদ মাংস উৎপাদনের পাশাপাশি বিভিন্ন কাটের মাংস প্রিমিয়াম বাজারে সরবরাহ নিশ্চিত করাই এর প্রধান লক্ষ্য। এতে উদ্যোক্তারা যেমন তাদের পণ্যের উচ্চমূল্য পাবেন, তেমনি খামারিরাও উৎপাদিত পশু বিক্রিতে ন্যায্য মূল্য নিশ্চিত করতে পারবেন। আরএমটিপির ভ্যালু চেইনভিত্তিক উপ-প্রকল্প ‘নিরাপদ মাংস ও দুগ্ধজাত পণ্যের বাজার উন্নয়ন’ শীর্ষক কার্যক্রমের আওতায় পাবনা ও সিরাজগঞ্জ জেলার ৭ উপজেলার ২৮টি ইউনিয়নের ২০৩টি গ্রামের ২৭ হাজার ৮৩৫ জন খামারি এবং এক হাজার উদ্যোক্তাকে সম্পৃক্ত করে কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে। ২০২৫–২৬ অর্থবছরের উপ-প্রকল্প কার্যক্রমের অংশ হিসেবে নিরাপদ মাংসজাত পণ্য উৎপাদন এবং প্রিমিয়াম বাজারে প্রক্রিয়াজাত মাংসের প্রবেশাধিকার নিশ্চিত করতে সিরাজগঞ্জ জেলায় দুটি মাংস প্রক্রিয়াজাতকরণ প্লান্ট উন্নয়ন করা হয়েছে।
14
দেশের গবাদিপালন তথা দুধ ও মাংস উৎপাদনে পাবনা ও সিরাজগঞ্জ জেলা এখনো শীর্ষ অবস্থানে রয়েছে। স্থানীয় চাহিদা পূরণের পাশাপাশি এ দুই জেলা থেকে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে দুধ ও মাংস সরবরাহ করা হয়ে থাকে। এই খাতকে আরও আধুনিক ও টেকসই করতে আন্তর্জাতিক কৃষি উন্নয়ন তহবিল (ইফাদ) ও পল্লী কর্মসহায়ক ফাউন্ডেশনের আর্থিক সহযোগিতায় রুরাল মাইক্রোএন্টারপ্রাইজ ট্রান্সফরমেশন প্রজেক্ট (আরএমটিপি) বাস্তবায়ন করছে ন্যাশনাল ডেভেলপমেন্ট প্রোগ্রাম (এনডিপি)।
এরই ধারাবাহিকতায় সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) সিরাজগঞ্জ সদর উপজেলার খোকশাবাড়ী গ্রামে প্রকল্পের সহায়তায় উদ্যোক্তা মো. ওবায়দুল ইসলামের উদ্যোগে উন্নয়নকৃত ‘প্রিমিয়াম মিট’ নামের একটি মাংস প্রক্রিয়াজাতকরণ প্লান্টের উদ্বোধন করা হয়। প্লান্টটির উদ্বোধন করেন ন্যাশনাল ডেভেলপমেন্ট প্রোগ্রাম (এনডিপি)-এর নির্বাহী পরিচালক মো. আলাউদ্দিন খান।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন আরএমটিপি প্রকল্পের ফোকাল পার্সন ও পরিচালক (প্রোগ্রাম অ্যান্ড প্ল্যানিং) ড. এবিএম সাজ্জাদ হোসেন, প্রজেক্ট ম্যানেজার মো. মাসুদ মণ্ডল এবং স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গের মধ্যে মো. আব্দুর রহিম, মনিরুজ্জামান সরকার, আব্দুল লতিফ সরকার, আব্দুস ছাত্তার ও ফিরোজ আহম্মেদসহ প্রকল্পের অন্যান্য কর্মকর্তারা।
অনুষ্ঠানে বক্তব্যে নির্বাহী পরিচালক মো. আলাউদ্দিন খান বলেন, এই প্রকল্পের মাধ্যমে মাংস প্রক্রিয়াজাতকরণ প্লান্ট উন্নয়নের মূল উদ্দেশ্য শুধু স্থানীয় বাজারে মাংস বিক্রি নয়। নিরাপদ মাংস উৎপাদনের পাশাপাশি বিভিন্ন কাটের মাংস প্রিমিয়াম বাজারে সরবরাহ নিশ্চিত করাই এর প্রধান লক্ষ্য। এতে উদ্যোক্তারা যেমন তাদের পণ্যের উচ্চমূল্য পাবেন, তেমনি খামারিরাও উৎপাদিত পশু বিক্রিতে ন্যায্য মূল্য নিশ্চিত করতে পারবেন।
আরএমটিপির ভ্যালু চেইনভিত্তিক উপ-প্রকল্প ‘নিরাপদ মাংস ও দুগ্ধজাত পণ্যের বাজার উন্নয়ন’ শীর্ষক কার্যক্রমের আওতায় পাবনা ও সিরাজগঞ্জ জেলার ৭ উপজেলার ২৮টি ইউনিয়নের ২০৩টি গ্রামের ২৭ হাজার ৮৩৫ জন খামারি এবং এক হাজার উদ্যোক্তাকে সম্পৃক্ত করে কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে। ২০২৫–২৬ অর্থবছরের উপ-প্রকল্প কার্যক্রমের অংশ হিসেবে নিরাপদ মাংসজাত পণ্য উৎপাদন এবং প্রিমিয়াম বাজারে প্রক্রিয়াজাত মাংসের প্রবেশাধিকার নিশ্চিত করতে সিরাজগঞ্জ জেলায় দুটি মাংস প্রক্রিয়াজাতকরণ প্লান্ট উন্নয়ন করা হয়েছে।