সিরাজগঞ্জে নানা আয়োজনে আন্তর্জাতিক ও জাতীয় প্রতিবন্ধী দিবস পালিত
সিরাজগঞ্জ ইনফো
আপডেট সময়
বুধবার, ৩ ডিসেম্বর, ২০২৫
সিরাজগঞ্জে নানা আয়োজনে আন্তর্জাতিক ও জাতীয় প্রতিবন্ধী দিবস পালিত
জাতিসংঘ ঘোষিত প্রতিপাদ্য 'প্রতিবন্ধিতা অন্তর্ভুক্তমূলক সমাজ গড়ি, সামাজিক অগ্রগতি ত্বরান্বিত করি' স্লোগানের সাথে সামঞ্জস্য রেখে সিরাজগঞ্জে উদযাপিত হলো ৩৪তম আন্তর্জাতিক ও ২৭তম জাতীয় প্রতিবন্ধী দিবস ২০২৫। দিবসটি উপলক্ষে বর্ণাঢ্য র্যালি, আলোচনা সভা, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, পুরস্কার এবং সহায়ক উপকরণ বিতরণ অনুষ্ঠিত হয়। বুধবার (০৩ ডিসেম্বর) সকাল ১০টায় জেলা প্রশাসন, জেলা সমাজসেবা কার্যালয় এবং প্রতিবন্ধী সেবা ও সাহায্য কেন্দ্রের আয়োজনে এবং বাংলাদেশ জাতীয় সমাজকল্যাণ পরিষদ ও স্থানীয় স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের সহযোগিতায় জেলা প্রশাসকের কার্যালয় চত্বর থেকে এক বর্ণাঢ্য র্যালি বের হয়। র্যালিটি অফিসার্স ক্লাব পর্যন্ত গিয়ে শেষ হয়। অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি সিরাজগঞ্জ জেলা প্রশাসক মোঃ আমিনুল ইসলাম র্যালির উদ্বোধন করেন। পরে অফিসার্স ক্লাবে অনুষ্ঠিত আলোচনা সভা, পুরস্কার ও সহায়ক উপকরণ বিতরণ অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) গনপতি রায়। স্বাগত বক্তব্য দেন জেলা সমাজসেবা কার্যালয়ের উপপরিচালক মোহাম্মদ হাবিবুর রহমান এবং অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন সহকারী পরিচালক মোঃ মনিরুল ইসলাম। প্রধান অতিথির বক্তব্যে জেলা প্রশাসক আমিনুল ইসলাম বলেন, সমাজের একটি বিশেষ অংশকে বাদ দিয়ে দেশের অগ্রগতি সম্ভব নয়। টেকসই উন্নয়নের লক্ষ্যে জীবনের সব ক্ষেত্রে প্রতিবন্ধীদের সক্রিয় অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে হবে। জেলা প্রশাসক জানান, দেশে ১২ প্রকারের প্রতিবন্ধী ব্যক্তি রয়েছেন এবং তাদের উন্নয়নে সরকারসহ সমাজের বিত্তবানদের এগিয়ে আসা জরুরি। তিনি আরও বলেন, 'প্রতিবন্ধীরা আমাদের সন্তান। তাদের বোঝা না ভেবে যথাযথ পরিচর্যা দিলে মানবসম্পদে পরিণত করা সম্ভব। পরিবার ও রাষ্ট্র—উভয়কেই তাদের প্রতিভা বিকাশে সহযোগিতা করতে হবে।' অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন সিভিল সার্জন ডা. মোঃ নুরুল আমীন, এনডিপির উপপরিচালক কাজী মাসুদুজ্জামান পল, জেলা তথ্য অফিসের উপপরিচালক মোহাম্মদ আলী, প্রতিবন্ধী বিষয়ক কর্মকর্তা মোঃ আবু হাসেম, উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা মোঃ সোহেল রানা এবং বিভিন্ন উন্নয়ন সংস্থার প্রতিনিধিরা। দিবসটি উপলক্ষে ৪টি হুইলচেয়ার প্রদান করা হয় এবং সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতায় বিজয়ী শিক্ষার্থীদের হাতে পুরস্কার তুলে দেওয়া হয়। অনুষ্ঠানস্থলে প্রতিবন্ধী শিশু-কিশোরদের অংশগ্রহণে প্রাণবন্ত পরিবেশ সৃষ্টি হয়।
59
জাতিসংঘ ঘোষিত প্রতিপাদ্য ‘প্রতিবন্ধিতা অন্তর্ভুক্তমূলক সমাজ গড়ি, সামাজিক অগ্রগতি ত্বরান্বিত করি’ স্লোগানের সাথে সামঞ্জস্য রেখে সিরাজগঞ্জে উদযাপিত হলো ৩৪তম আন্তর্জাতিক ও ২৭তম জাতীয় প্রতিবন্ধী দিবস ২০২৫। দিবসটি উপলক্ষে বর্ণাঢ্য র্যালি, আলোচনা সভা, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, পুরস্কার এবং সহায়ক উপকরণ বিতরণ অনুষ্ঠিত হয়।
বুধবার (০৩ ডিসেম্বর) সকাল ১০টায় জেলা প্রশাসন, জেলা সমাজসেবা কার্যালয় এবং প্রতিবন্ধী সেবা ও সাহায্য কেন্দ্রের আয়োজনে এবং বাংলাদেশ জাতীয় সমাজকল্যাণ পরিষদ ও স্থানীয় স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের সহযোগিতায় জেলা প্রশাসকের কার্যালয় চত্বর থেকে এক বর্ণাঢ্য র্যালি বের হয়। র্যালিটি অফিসার্স ক্লাব পর্যন্ত গিয়ে শেষ হয়।
অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি সিরাজগঞ্জ জেলা প্রশাসক মোঃ আমিনুল ইসলাম র্যালির উদ্বোধন করেন। পরে অফিসার্স ক্লাবে অনুষ্ঠিত আলোচনা সভা, পুরস্কার ও সহায়ক উপকরণ বিতরণ অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) গনপতি রায়। স্বাগত বক্তব্য দেন জেলা সমাজসেবা কার্যালয়ের উপপরিচালক মোহাম্মদ হাবিবুর রহমান এবং অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন সহকারী পরিচালক মোঃ মনিরুল ইসলাম।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে জেলা প্রশাসক আমিনুল ইসলাম বলেন, সমাজের একটি বিশেষ অংশকে বাদ দিয়ে দেশের অগ্রগতি সম্ভব নয়। টেকসই উন্নয়নের লক্ষ্যে জীবনের সব ক্ষেত্রে প্রতিবন্ধীদের সক্রিয় অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে হবে।
জেলা প্রশাসক জানান, দেশে ১২ প্রকারের প্রতিবন্ধী ব্যক্তি রয়েছেন এবং তাদের উন্নয়নে সরকারসহ সমাজের বিত্তবানদের এগিয়ে আসা জরুরি। তিনি আরও বলেন, ‘প্রতিবন্ধীরা আমাদের সন্তান। তাদের বোঝা না ভেবে যথাযথ পরিচর্যা দিলে মানবসম্পদে পরিণত করা সম্ভব। পরিবার ও রাষ্ট্র—উভয়কেই তাদের প্রতিভা বিকাশে সহযোগিতা করতে হবে।’
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন সিভিল সার্জন ডা. মোঃ নুরুল আমীন, এনডিপির উপপরিচালক কাজী মাসুদুজ্জামান পল, জেলা তথ্য অফিসের উপপরিচালক মোহাম্মদ আলী, প্রতিবন্ধী বিষয়ক কর্মকর্তা মোঃ আবু হাসেম, উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা মোঃ সোহেল রানা এবং বিভিন্ন উন্নয়ন সংস্থার প্রতিনিধিরা।
দিবসটি উপলক্ষে ৪টি হুইলচেয়ার প্রদান করা হয় এবং সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতায় বিজয়ী শিক্ষার্থীদের হাতে পুরস্কার তুলে দেওয়া হয়। অনুষ্ঠানস্থলে প্রতিবন্ধী শিশু-কিশোরদের অংশগ্রহণে প্রাণবন্ত পরিবেশ সৃষ্টি হয়।