মার্কিন সেনাবাহিনীর অন্যতম শীর্ষপদে সিরাজগঞ্জের সন্তান শরিফুল
সিরাজগঞ্জ ইনফো
আপডেট সময়
মঙ্গলবার, ২৬ আগস্ট, ২০২৫
মার্কিন সেনাবাহিনীর অন্যতম শীর্ষপদে সিরাজগঞ্জের সন্তান শরিফুল
সিরাজগঞ্জ সদর উপজেলার বহুলী ইউনিয়নের বাগডুমুর গ্রামের আলহাজ্ব ইঞ্জিনিয়ার আব্দুল মজিদ খানের ছেলে বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত মার্কিন নাগরিক কর্নেল শরিফুল এম খান পদোন্নতি পেয়ে ব্রিগেডিয়ার জেনারেল হয়েছেন। যুক্তরাষ্ট্রের বাহিনীতে এই পদে উন্নীত হওয়া প্রথম বাংলাদেশি-আমেরিকান তিনি। তার এ অসামান্য অর্জনে সিরাজগঞ্জসহ পুরো দেশজুড়ে গর্বের আবহ তৈরি হয়েছে। মঙ্গলবার (২৬ আগস্ট) ঢাকার মার্কিন দূতাবাসের ফেসবুক পেজে এক পোস্টের মাধ্যমে ব্রিগেডিয়ার জেনারেল শরিফুল এম খানকে অভিনন্দন জানানো হয়। পোস্টে বলা হয়, “ব্রিগেডিয়ার জেনারেল শরিফুল এম খান আমেরিকান শ্রেষ্ঠত্বের এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত ও বাংলাদেশি-আমেরিকান সম্প্রদায়ের জন্য এক পথিকৃৎ। মাতৃভূমি রক্ষায় এবং যুক্তরাষ্ট্রের নিরাপত্তা জোরদারে তার নিষ্ঠা ও সেবার অবদান অনন্য।” এর আগে, গত ২০ আগস্ট যুক্তরাষ্ট্রের পেন্টাগনে এক আড়ম্বরপূর্ণ অনুষ্ঠানের মাধ্যমে শরিফুল এম খানসহ পদোন্নতিপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের অভিষেক হয়। তার শপথ পাঠ করান যুক্তরাষ্ট্র স্পেস ফোর্সের ভাইস চিফ অব স্পেস অপারেশন্স জেনারেল শন ব্রাটন। বর্তমানে তিনি ‘গোল্ডেন ডোম ফর আমেরিকা’-র স্টাফ ডিরেক্টর হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন। এর আগে মার্কিন প্রতিরক্ষা দপ্তরের এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, ২০২৫ সালের ১৩ জুন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ৫৫ জন সামরিক কর্মকর্তাকে ব্রিগেডিয়ার জেনারেল পদে উন্নীত করার অনুমোদন দেন, যার মধ্যে শরিফুল এম খান অন্যতম। শিক্ষা জীবনে তিনি ১৯৯৭ সালে ইউনাইটেড স্টেটস এয়ার ফোর্স একাডেমি থেকে পলিটিক্যাল সায়েন্সে স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেন। পরবর্তী সময়ে তিনি ওয়েবস্টার ইউনিভার্সিটি, ন্যাশনাল ডিফেন্স ইন্টেলিজেন্স কলেজ, স্কুল অব অ্যাডভান্সড এয়ার অ্যান্ড স্পেস স্টাডিজ, নেভাল ওয়ার কলেজ, এমআইটি ও জর্জটাউন ইউনিভার্সিটিসহ মার্কিন সামরিক ও বেসামরিক প্রতিষ্ঠানে একাধিক উচ্চতর ডিগ্রি সম্পন্ন করেন। তার অসামান্য কর্মজীবনে তিনি বহু সম্মাননা ও পদক লাভ করেছেন। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য— লেজিয়ন অব মেরিট, ডিফেন্স মেরিটোরিয়াস সার্ভিস মেডেল, মেরিটোরিয়াস সার্ভিস মেডেল, জয়েন্ট সার্ভিস কমেন্ডেশন মেডেল, আর্মড ফোর্সেস এক্সপেডিশনারি মেডেল এবং এয়ার অ্যান্ড স্পেস অ্যাচিভমেন্ট মেডেল। তার এই গৌরবোজ্জ্বল পদোন্নতি সিরাজগঞ্জ তথা বাংলাদেশের জন্য এক অনন্য দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে বলে মনে করছেন স্থানীয়রা।
224
সিরাজগঞ্জ সদর উপজেলার বহুলী ইউনিয়নের বাগডুমুর গ্রামের আলহাজ্ব ইঞ্জিনিয়ার আব্দুল মজিদ খানের ছেলে বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত মার্কিন নাগরিক কর্নেল শরিফুল এম খান পদোন্নতি পেয়ে ব্রিগেডিয়ার জেনারেল হয়েছেন।
যুক্তরাষ্ট্রের বাহিনীতে এই পদে উন্নীত হওয়া প্রথম বাংলাদেশি-আমেরিকান তিনি। তার এ অসামান্য অর্জনে সিরাজগঞ্জসহ পুরো দেশজুড়ে গর্বের আবহ তৈরি হয়েছে।
মঙ্গলবার (২৬ আগস্ট) ঢাকার মার্কিন দূতাবাসের ফেসবুক পেজে এক পোস্টের মাধ্যমে ব্রিগেডিয়ার জেনারেল শরিফুল এম খানকে অভিনন্দন জানানো হয়। পোস্টে বলা হয়, “ব্রিগেডিয়ার জেনারেল শরিফুল এম খান আমেরিকান শ্রেষ্ঠত্বের এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত ও বাংলাদেশি-আমেরিকান সম্প্রদায়ের জন্য এক পথিকৃৎ। মাতৃভূমি রক্ষায় এবং যুক্তরাষ্ট্রের নিরাপত্তা জোরদারে তার নিষ্ঠা ও সেবার অবদান অনন্য।”
এর আগে, গত ২০ আগস্ট যুক্তরাষ্ট্রের পেন্টাগনে এক আড়ম্বরপূর্ণ অনুষ্ঠানের মাধ্যমে শরিফুল এম খানসহ পদোন্নতিপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের অভিষেক হয়। তার শপথ পাঠ করান যুক্তরাষ্ট্র স্পেস ফোর্সের ভাইস চিফ অব স্পেস অপারেশন্স জেনারেল শন ব্রাটন।
বর্তমানে তিনি ‘গোল্ডেন ডোম ফর আমেরিকা’-র স্টাফ ডিরেক্টর হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন।
এর আগে মার্কিন প্রতিরক্ষা দপ্তরের এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, ২০২৫ সালের ১৩ জুন প্রেসিডেন্ট
ডোনাল্ড ট্রাম্প ৫৫ জন সামরিক কর্মকর্তাকে ব্রিগেডিয়ার জেনারেল পদে উন্নীত করার অনুমোদন দেন, যার মধ্যে শরিফুল এম খান অন্যতম।
শিক্ষা জীবনে তিনি ১৯৯৭ সালে ইউনাইটেড স্টেটস এয়ার ফোর্স একাডেমি থেকে পলিটিক্যাল সায়েন্সে স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেন। পরবর্তী সময়ে তিনি ওয়েবস্টার ইউনিভার্সিটি, ন্যাশনাল ডিফেন্স ইন্টেলিজেন্স কলেজ, স্কুল অব অ্যাডভান্সড এয়ার অ্যান্ড স্পেস স্টাডিজ, নেভাল ওয়ার কলেজ, এমআইটি ও জর্জটাউন ইউনিভার্সিটিসহ মার্কিন সামরিক ও বেসামরিক প্রতিষ্ঠানে একাধিক উচ্চতর ডিগ্রি সম্পন্ন করেন।
তার অসামান্য কর্মজীবনে তিনি বহু সম্মাননা ও পদক লাভ করেছেন। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য— লেজিয়ন অব মেরিট, ডিফেন্স মেরিটোরিয়াস সার্ভিস মেডেল, মেরিটোরিয়াস সার্ভিস মেডেল, জয়েন্ট সার্ভিস কমেন্ডেশন মেডেল, আর্মড ফোর্সেস এক্সপেডিশনারি মেডেল এবং এয়ার অ্যান্ড স্পেস অ্যাচিভমেন্ট মেডেল।
তার এই গৌরবোজ্জ্বল পদোন্নতি সিরাজগঞ্জ তথা বাংলাদেশের জন্য এক অনন্য দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে বলে মনে করছেন স্থানীয়রা।