রিকশা চালককে পুলিশের নির্যাতন ও অর্থগ্রহণের ঘটনায় তদন্ত কমিটি
সিরাজগঞ্জ ইনফো
আপডেট সময়
শনিবার, ২২ নভেম্বর, ২০২৫
রিকশা চালককে পুলিশের নির্যাতন ও অর্থগ্রহণের ঘটনায় তদন্ত কমিটি
সিরাজগঞ্জে চুরির অভিযোগে এক রিকশা চালককে নির্যাতনের ঘটনায় তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। এ অভিযোগ উঠেছে সিরাজগঞ্জের সলঙ্গা থানার এসআই মাইনুলের বিরুদ্ধে। এ ঘটনায় এক সদস্য বিশিষ্ট গঠিত কমিটি ইতিমধ্যেই তদন্ত শুরু করেছেন। অভিযোগে প্রকাশ, গত ১০ জুলাই রাতে ওই পুলিশ কর্মকর্তা সঙ্গীয় ফোর্স নিয়ে ধুবিল কাটারমহল গ্রামে চুরির মামলায় সন্দেহভাজন আসামি হিসেবে আনোয়ার হোসেন নামের রিকশা চালককে আটক করে থানায় নিয়ে যান। পরদিন সকালে তাকে থানার দ্বিতীয় তলার একটি কক্ষে মারধর করে চুরির ঘটনায় স্বীকারোক্তি নেওয়ার চেষ্টা করা হয়। এ ঘটনায় স্বীকার না করায় তাকে অস্ত্র লুটের মামলার ভয় দেখানো হয় এবং তার কাছে ২০ হাজার টাকাও ঘুষ দাবি করা হয়। তার কাছ থেকে ১৬ হাজার টাকা নিয়ে মুচলেকায় রিকশা চালককে ছেড়ে দেওয়া হয় এবং তাকে নির্যাতন ও ঘুষ নেয়নি মর্মে ভিডিও রেকর্ড করে রাখা হয়। অবশেষে ভুক্তভোগী ১১ নভেম্বর পুলিশ সুপারসহ বিভিন্ন দপ্তরে এ ঘটনায় লিখিত অভিযোগ করেন। পুলিশ সুপার বিষয়টি অতিরিক্ত পুলিশ সুপারকে ৭ দিনের মধ্যে তদন্তপূর্বক প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দেন। এক সদস্য বিশিষ্ট এ তদন্ত কমিটির দায়িত্বপ্রাপ্ত অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (রায়গঞ্জ সার্কেল) সাইফুল ইসলাম বলেন, এ ঘটনার বিষয়ে পুলিশ সুপার মহোদয় আমাকে তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন এবং ৭ দিনের মধ্যে তদন্তপূর্বক প্রতিবেদন দাখিল করতে বলা হয়েছে। ইতিমধ্যেই তদন্ত কার্যক্রম শুরু করা হয়েছে। এদিকে এ অভিযোগ অস্বীকার করে এসআই মাইনুল হোসেন বলেন, ওই রিকশা চালককে একটি চুরির মামলায় সন্দেহভাজন আসামি হিসেবে থানায় এনে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে। তার কাছ থেকে ঘুষ গ্রহণ বা তাকে কোনো নির্যাতন করা হয়নি। আমার বিরুদ্ধে এ অভিযোগ ভিত্তিহীন বলে তিনি উল্লেখ করেন।
39
সিরাজগঞ্জে চুরির অভিযোগে এক রিকশা চালককে নির্যাতনের ঘটনায় তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। এ অভিযোগ উঠেছে সিরাজগঞ্জের সলঙ্গা থানার এসআই মাইনুলের বিরুদ্ধে। এ ঘটনায় এক সদস্য বিশিষ্ট গঠিত কমিটি ইতিমধ্যেই তদন্ত শুরু করেছেন।
অভিযোগে প্রকাশ, গত ১০ জুলাই রাতে ওই পুলিশ কর্মকর্তা সঙ্গীয় ফোর্স নিয়ে ধুবিল কাটারমহল গ্রামে চুরির মামলায় সন্দেহভাজন আসামি হিসেবে আনোয়ার হোসেন নামের রিকশা চালককে আটক করে থানায় নিয়ে যান। পরদিন সকালে তাকে থানার দ্বিতীয় তলার একটি কক্ষে মারধর করে চুরির ঘটনায় স্বীকারোক্তি নেওয়ার চেষ্টা করা হয়। এ ঘটনায় স্বীকার না করায় তাকে অস্ত্র লুটের মামলার ভয় দেখানো হয় এবং তার কাছে ২০ হাজার টাকাও ঘুষ দাবি করা হয়। তার কাছ থেকে ১৬ হাজার টাকা নিয়ে মুচলেকায় রিকশা চালককে ছেড়ে দেওয়া হয় এবং তাকে নির্যাতন ও ঘুষ নেয়নি মর্মে ভিডিও রেকর্ড করে রাখা হয়।
অবশেষে ভুক্তভোগী ১১ নভেম্বর পুলিশ সুপারসহ বিভিন্ন দপ্তরে এ ঘটনায় লিখিত অভিযোগ করেন। পুলিশ সুপার বিষয়টি অতিরিক্ত পুলিশ সুপারকে ৭ দিনের মধ্যে তদন্তপূর্বক প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দেন।
এক সদস্য বিশিষ্ট এ তদন্ত কমিটির দায়িত্বপ্রাপ্ত অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (রায়গঞ্জ সার্কেল) সাইফুল ইসলাম বলেন, এ ঘটনার বিষয়ে পুলিশ সুপার মহোদয় আমাকে তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন এবং ৭ দিনের মধ্যে তদন্তপূর্বক প্রতিবেদন দাখিল করতে বলা হয়েছে। ইতিমধ্যেই তদন্ত কার্যক্রম শুরু করা হয়েছে।
এদিকে এ অভিযোগ অস্বীকার করে এসআই মাইনুল হোসেন বলেন, ওই রিকশা চালককে একটি চুরির মামলায় সন্দেহভাজন আসামি হিসেবে থানায় এনে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে। তার কাছ থেকে ঘুষ গ্রহণ বা তাকে কোনো নির্যাতন করা হয়নি। আমার বিরুদ্ধে এ অভিযোগ ভিত্তিহীন বলে তিনি উল্লেখ করেন।