সিরাজগঞ্জের মাঠজুড়ে এখন রোপা আমনের সবুজের সমারোহ। এ বছর জেলার ৯টি উপজেলায় রোপা আমন চাষের লক্ষ্যমাত্রা ছিল প্রায় ৭৮ হাজার হেক্টর জমি। তবে কৃষকরা লক্ষ্যমাত্রার চেয়েও বেশি জমিতে চারা রোপণ করেছেন। তাড়াশ, রায়গঞ্জ ও উল্লাপাড়া উপজেলায় ধানের চারা দারুণভাবে বেড়ে উঠেছে। কৃষকদের দাবি, এ বছর বর্ষার বৃষ্টিতে জমি প্রস্তুত করা সহজ হয়েছে এবং খরচও কম পড়েছে। বিভিন্ন এলাকায় ব্রি ধান-৭১, ৭৫, ৪৯, ১০৩ এর পাশাপাশি দেশীয় জাতের ধানও রোপণ করা হয়েছে। কৃষকেরা জানিয়েছেন, ফলন ভালো হলে পরিবারের খরচ ও সন্তানদের পড়াশোনার ব্যয় মেটানো সম্ভব হবে। সিরাজগঞ্জ জেলা কৃষি সম্প্রসারণ বিভাগের উপ-পরিচালক আ. জা. মু. আহসান শহিদ সরকার বলেন, “লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে বেশি জমিতে রোপা আমন চাষ হয়েছে। আবহাওয়া সহায়ক থাকায় আশা করছি এ বছর ভালো ফলন হবে।”
76
সিরাজগঞ্জের মাঠজুড়ে এখন রোপা আমনের সবুজের সমারোহ। এ বছর জেলার ৯টি উপজেলায় রোপা আমন চাষের লক্ষ্যমাত্রা ছিল প্রায় ৭৮ হাজার হেক্টর জমি। তবে কৃষকরা লক্ষ্যমাত্রার চেয়েও বেশি জমিতে চারা রোপণ করেছেন।
তাড়াশ, রায়গঞ্জ ও উল্লাপাড়া উপজেলায় ধানের চারা দারুণভাবে বেড়ে উঠেছে।
কৃষকদের দাবি, এ বছর বর্ষার বৃষ্টিতে জমি প্রস্তুত করা সহজ হয়েছে এবং খরচও কম পড়েছে।
বিভিন্ন এলাকায় ব্রি ধান-৭১, ৭৫, ৪৯, ১০৩ এর পাশাপাশি দেশীয় জাতের ধানও রোপণ করা হয়েছে। কৃষকেরা জানিয়েছেন, ফলন ভালো হলে পরিবারের খরচ ও সন্তানদের পড়াশোনার ব্যয় মেটানো সম্ভব হবে।
সিরাজগঞ্জ জেলা কৃষি সম্প্রসারণ বিভাগের উপ-পরিচালক আ. জা. মু. আহসান শহিদ সরকার বলেন, “লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে বেশি জমিতে রোপা আমন চাষ হয়েছে। আবহাওয়া সহায়ক থাকায় আশা করছি এ বছর ভালো ফলন হবে।”