সিরাজগঞ্জ ইকোনমিক জোনে আধুনিক ইলেকট্রিক ও ইলেকট্রনিক পণ্যের উৎপাদন কারখানা স্থাপনের সম্ভাবনা নিয়ে এক বিশেষ আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। আলোচনায় অংশ নেন মিনিস্টার হাইটেক পার্কের উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও ওয়ালটনের সাবেক ডিএমডি মো. হুমায়ুন কবীর (কবি) এবং সিরাজগঞ্জ ইকোনমিক জোনের পরিচালক শেখ মনোয়ার হোসেন। ১৮ আগস্ট এ আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। ইকোনমিক জোন সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। বহু বছর ধরে ইলেকট্রিক পণ্য উৎপাদন খাতে কাজ করা অভিজ্ঞ মো. হুমায়ুন কবীর কারখানা স্থাপন, উৎপাদন ও বাজার সম্প্রসারণ সংক্রান্ত গুরুত্বপূর্ণ অভিজ্ঞতা ও মতামত তুলে ধরেন। তার বাস্তবভিত্তিক পরামর্শ এবং খাতভিত্তিক বিশ্লেষণ ভবিষ্যতে যৌথ উদ্যোগ ও শিল্প উন্নয়নের ক্ষেত্রে দিকনির্দেশক ভূমিকা পালন করবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেছে ইকোনমিক জোন কর্তৃপক্ষ। প্রযুক্তি ও শিল্প বিকাশে দেশের সম্ভাবনাকে কাজে লাগিয়ে কার্যকর অংশীদারিত্ব গড়ে তোলার প্রত্যয়ে এই আলোচনা আগামীতেও এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে সংশ্লিষ্টদের। উল্লেখ্য, যমুনা সেতুমুখী মহাসড়কে গিয়ে সেতু পাড় হয়ে দক্ষিণে সদর উপজেলার খাসবড়শিমুল, পঞ্চসোনা, চকবয়রা এবং বেলকুচি উপজেলার বেলছুটি ও বড়বেরা খারুয়া এলাকায় প্রতিষ্ঠিত হয়েছে ‘সিরাজগঞ্জ ইকোনোমিক জোন’। ১০৪২ একর জায়গায় গড়ে উঠছে এই অর্থনৈতিক অঞ্চল। উদ্যোক্তাদের দাবি, এটি বেসরকারি খাতে দেশের বৃহৎ ও গ্রিন ইকোনমিক জোন। এই ইকোনমিক জোনে জায়গা পাবে প্রায় চার শতাধিক কোম্পানি। বড় জায়গা রাখা হয়েছে বিদেশি উদ্যোক্তাদের জন্যও। সব কলকারখানা চালু হলে এখানে পাঁচ লাখ মানুষের কর্মসংস্থান হবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। বর্তমানে আরও প্লট বরাদ্দ চলছে। আর সিরাজগঞ্জ ইকোনমিক জোনে অনেক নামকরা কোম্পানি ইতিমধ্যে জমি বরাদ্দ পেয়েছে। এরমধ্যে রয়েছে— অ্যাপেক্স ফুটওয়্যার, কন্টিনেন্টাল গার্মেন্টস ইন্ডাস্ট্রিজ, ডায়নামিক ড্রেজিং, নিট এশিয়া, এমকে কেমিক্যাল ইন্ডাস্ট্রিজ, রাতুল ফ্যাব্রিক, অ্যাকটিভ কম্পোজিট মিলস, রাইজিং হোল্ডিংস, রাইজিং স্পিনিং মিলস, মেরিনা প্রপার্টিজ, টেক্সট টাউন, স্কয়ার এক্সেসরিজ এবং স্কয়ার ইলেকট্রনিক্স।
85
সিরাজগঞ্জ ইকোনমিক জোনে আধুনিক ইলেকট্রিক ও ইলেকট্রনিক পণ্যের উৎপাদন কারখানা স্থাপনের সম্ভাবনা নিয়ে এক বিশেষ আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। আলোচনায় অংশ নেন মিনিস্টার হাইটেক পার্কের উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও ওয়ালটনের সাবেক ডিএমডি মো. হুমায়ুন কবীর (কবি) এবং সিরাজগঞ্জ ইকোনমিক জোনের পরিচালক শেখ মনোয়ার হোসেন।
১৮ আগস্ট এ আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। ইকোনমিক জোন সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
বহু বছর ধরে ইলেকট্রিক পণ্য উৎপাদন খাতে কাজ করা অভিজ্ঞ মো. হুমায়ুন কবীর কারখানা স্থাপন, উৎপাদন ও বাজার সম্প্রসারণ সংক্রান্ত গুরুত্বপূর্ণ অভিজ্ঞতা ও মতামত তুলে ধরেন।
তার বাস্তবভিত্তিক পরামর্শ এবং খাতভিত্তিক বিশ্লেষণ ভবিষ্যতে যৌথ উদ্যোগ ও শিল্প উন্নয়নের ক্ষেত্রে দিকনির্দেশক ভূমিকা পালন করবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেছে ইকোনমিক জোন কর্তৃপক্ষ।
প্রযুক্তি ও শিল্প বিকাশে দেশের সম্ভাবনাকে কাজে লাগিয়ে কার্যকর অংশীদারিত্ব গড়ে তোলার প্রত্যয়ে এই আলোচনা আগামীতেও এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে সংশ্লিষ্টদের।
উল্লেখ্য, যমুনা সেতুমুখী মহাসড়কে গিয়ে সেতু পাড় হয়ে দক্ষিণে সদর উপজেলার খাসবড়শিমুল, পঞ্চসোনা, চকবয়রা এবং বেলকুচি উপজেলার বেলছুটি ও বড়বেরা খারুয়া এলাকায় প্রতিষ্ঠিত হয়েছে ‘সিরাজগঞ্জ ইকোনোমিক জোন’। ১০৪২ একর জায়গায় গড়ে উঠছে এই অর্থনৈতিক অঞ্চল। উদ্যোক্তাদের দাবি, এটি বেসরকারি খাতে দেশের বৃহৎ ও গ্রিন ইকোনমিক জোন।
এই ইকোনমিক জোনে জায়গা পাবে প্রায় চার শতাধিক কোম্পানি। বড় জায়গা রাখা হয়েছে বিদেশি উদ্যোক্তাদের জন্যও। সব কলকারখানা চালু হলে এখানে পাঁচ লাখ মানুষের কর্মসংস্থান হবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
বর্তমানে আরও প্লট বরাদ্দ চলছে। আর সিরাজগঞ্জ ইকোনমিক জোনে অনেক নামকরা কোম্পানি ইতিমধ্যে জমি বরাদ্দ পেয়েছে। এরমধ্যে রয়েছে— অ্যাপেক্স ফুটওয়্যার, কন্টিনেন্টাল গার্মেন্টস ইন্ডাস্ট্রিজ, ডায়নামিক ড্রেজিং, নিট এশিয়া, এমকে কেমিক্যাল ইন্ডাস্ট্রিজ, রাতুল ফ্যাব্রিক, অ্যাকটিভ কম্পোজিট মিলস, রাইজিং হোল্ডিংস, রাইজিং স্পিনিং মিলস, মেরিনা প্রপার্টিজ, টেক্সট টাউন, স্কয়ার এক্সেসরিজ এবং স্কয়ার ইলেকট্রনিক্স।