সেপ্টেম্বর মাস মানেই অ্যাপলের নতুন পণ্য। সেই ধারাতে অ্যাপলের বহুল প্রতীক্ষিত আইফোন সিরিজের নতুন লাইনআপ অবশেষে প্রকাশ্যে এলো। মঙ্গলবার (৯ সেপ্টেম্বর) যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়ায় এক বিশেষ অনুষ্ঠানে প্রতিষ্ঠানটি উন্মোচন করেছে চারটি নতুন মডেল—আইফোন ১৭, আইফোন ১৭ প্রো, আইফোন ১৭ প্রো ম্যাক্স এবং আইফোন এয়ার। প্রযুক্তি বিশ্লেষকদের মতে, এই উন্মোচন স্মার্টফোন ইন্ডাস্ট্রিতে নতুন প্রতিযোগিতা তৈরি করবে। প্রতিবারের মতোই অ্যাপল এবারও নকশা, প্রযুক্তি ও ব্যবহারযোগ্যতায় নতুন মাত্রা যোগ করেছে। নতুন ফিচার ও আপডেট আইফোন ১৭ সিরিজের ডিসপ্লে আকারে হবে বড়, যা ব্যবহারকারীদের আরও স্বাচ্ছন্দ্য দেবে ভিডিও, গেমিং ও মাল্টিটাস্কিংয়ে। ক্যামেরার মানে এসেছে উল্লেখযোগ্য উন্নতি—রাতের ছবি, ভিডিও শুট এবং জুম প্রযুক্তিতে নতুনত্ব যোগ হয়েছে। ব্যাটারি লাইফ আগের তুলনায় আরও দীর্ঘস্থায়ী হবে, যা দীর্ঘ সময় ব্যবহারকারীদের চার্জ ছাড়াই ফোন চালাতে সাহায্য করবে। স্টোরেজ সুবিধাও দ্বিগুণ করা হয়েছে—২৫৬ গিগাবাইট থেকে সরাসরি ৫১২ গিগাবাইটে উন্নীত। দাম কতো, কবে আসবে বাজারে আইফোন ১৭ এর দাম ধরা হয়েছে ৭৯৯ মার্কিন ডলার। আইফোন ১৭ প্রো-এর দাম ১,১০০ ডলার, প্রো ম্যাক্সের জন্য ১,২০০ ডলার এবং আল্ট্রা স্লিম ডিজাইনের নতুন মডেল আইফোন এয়ারের দাম হবে ১,০০০ ডলার। চারটি মডেলই আগামী ১৯ সেপ্টেম্বর থেকে বাজারে পাওয়া যাবে। বিশেষ আকর্ষণ: আইফোন এয়ার নতুন লাইনআপের সবচেয়ে আলোচিত মডেল হলো আইফোন এয়ার। এটি হবে আল্ট্রা স্লিম ডিজাইনের স্মার্টফোন, যা অ্যাপলের দীর্ঘদিনের গবেষণা ও নকশা উন্নয়নের ফল। প্রযুক্তি বিশ্লেষকরা বলছেন, এয়ার মডেলটি তরুণ প্রজন্ম ও ফ্যাশন-সচেতন ব্যবহারকারীদের কাছে সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয় হবে। অতিরিক্ত পণ্য শুধু স্মার্টফোনেই সীমাবদ্ধ থাকেনি অ্যাপল। নতুন আইফোনের পাশাপাশি উন্মোচিত হয়েছে অ্যাপল ওয়াচ এবং এয়ারপডস প্রো-এর নতুন সংস্করণ। ব্যবহারকারীদের জন্য আরও উন্নত সংযোগ ও স্বাস্থ্য-মনিটরিং ফিচার যোগ করেছে প্রতিষ্ঠানটি। বাজারে প্রতিযোগিতা আইফোন ১৭ সিরিজ বাজারে আসার পর স্যামসাং, গুগল, শাওমি ও হুয়াওয়ের মতো প্রতিদ্বন্দ্বী ব্র্যান্ডগুলোও নতুন চ্যালেঞ্জের মুখে পড়বে বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা। তবে অ্যাপলের বিশ্বস্ত ব্যবহারকারীরা ইতিমধ্যেই নতুন মডেলগুলোর জন্য অপেক্ষায় দিন গুনছেন। ২০২৫ সালের স্মার্টফোন বাজারে অ্যাপল আবারও তাদের শক্ত অবস্থান প্রমাণ করল—এমনটাই মনে করছেন প্রযুক্তি বিশেষজ্ঞরা।
67
সেপ্টেম্বর মাস মানেই অ্যাপলের নতুন পণ্য। সেই ধারাতে অ্যাপলের বহুল প্রতীক্ষিত আইফোন সিরিজের নতুন লাইনআপ অবশেষে প্রকাশ্যে এলো।
মঙ্গলবার (৯ সেপ্টেম্বর) যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়ায় এক বিশেষ অনুষ্ঠানে প্রতিষ্ঠানটি উন্মোচন করেছে চারটি নতুন মডেল—আইফোন ১৭, আইফোন ১৭ প্রো, আইফোন ১৭ প্রো ম্যাক্স এবং আইফোন এয়ার।
প্রযুক্তি বিশ্লেষকদের মতে, এই উন্মোচন স্মার্টফোন ইন্ডাস্ট্রিতে নতুন প্রতিযোগিতা তৈরি করবে। প্রতিবারের মতোই অ্যাপল এবারও নকশা, প্রযুক্তি ও ব্যবহারযোগ্যতায় নতুন মাত্রা যোগ করেছে।
নতুন ফিচার ও আপডেট
আইফোন ১৭ সিরিজের ডিসপ্লে আকারে হবে বড়, যা ব্যবহারকারীদের আরও স্বাচ্ছন্দ্য দেবে ভিডিও, গেমিং ও মাল্টিটাস্কিংয়ে। ক্যামেরার মানে এসেছে উল্লেখযোগ্য উন্নতি—রাতের ছবি, ভিডিও শুট এবং জুম প্রযুক্তিতে নতুনত্ব যোগ হয়েছে।
ব্যাটারি লাইফ আগের তুলনায় আরও দীর্ঘস্থায়ী হবে, যা দীর্ঘ সময় ব্যবহারকারীদের চার্জ ছাড়াই ফোন চালাতে সাহায্য করবে। স্টোরেজ সুবিধাও দ্বিগুণ করা হয়েছে—২৫৬ গিগাবাইট থেকে সরাসরি ৫১২ গিগাবাইটে উন্নীত।
দাম কতো, কবে আসবে বাজারে
আইফোন ১৭ এর দাম ধরা হয়েছে ৭৯৯ মার্কিন ডলার। আইফোন ১৭ প্রো-এর দাম ১,১০০ ডলার, প্রো ম্যাক্সের জন্য ১,২০০ ডলার এবং আল্ট্রা স্লিম ডিজাইনের নতুন মডেল আইফোন এয়ারের দাম হবে ১,০০০ ডলার।
চারটি মডেলই আগামী ১৯ সেপ্টেম্বর থেকে বাজারে পাওয়া যাবে।
বিশেষ আকর্ষণ: আইফোন এয়ার
নতুন লাইনআপের সবচেয়ে আলোচিত মডেল হলো আইফোন এয়ার। এটি হবে আল্ট্রা স্লিম ডিজাইনের স্মার্টফোন, যা অ্যাপলের দীর্ঘদিনের গবেষণা ও নকশা উন্নয়নের ফল। প্রযুক্তি বিশ্লেষকরা বলছেন, এয়ার মডেলটি তরুণ প্রজন্ম ও ফ্যাশন-সচেতন ব্যবহারকারীদের কাছে সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয় হবে।
অতিরিক্ত পণ্য
শুধু স্মার্টফোনেই সীমাবদ্ধ থাকেনি অ্যাপল। নতুন আইফোনের পাশাপাশি উন্মোচিত হয়েছে অ্যাপল ওয়াচ এবং এয়ারপডস প্রো-এর নতুন সংস্করণ। ব্যবহারকারীদের জন্য আরও উন্নত সংযোগ ও স্বাস্থ্য-মনিটরিং ফিচার যোগ করেছে প্রতিষ্ঠানটি।
বাজারে প্রতিযোগিতা
আইফোন ১৭ সিরিজ বাজারে আসার পর স্যামসাং, গুগল, শাওমি ও হুয়াওয়ের মতো প্রতিদ্বন্দ্বী ব্র্যান্ডগুলোও নতুন চ্যালেঞ্জের মুখে পড়বে বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা। তবে অ্যাপলের বিশ্বস্ত ব্যবহারকারীরা ইতিমধ্যেই নতুন মডেলগুলোর জন্য অপেক্ষায় দিন গুনছেন।
২০২৫ সালের স্মার্টফোন বাজারে অ্যাপল আবারও তাদের শক্ত অবস্থান প্রমাণ করল—এমনটাই মনে করছেন প্রযুক্তি বিশেষজ্ঞরা।