বাংলাদেশের বিভিন্ন স্থানের মতো সিরাজগঞ্জেও ভূমিকম্প অনুভূত হয়েছে। হঠাৎ মৃদু দুলুনিতে আতঙ্কিত হয়ে ঘর থেকে বেরিয়ে আসেন অনেক মানুষ। রোববার (১৪ সেপ্টেম্বর) বিকেল ৫টা ১১ মিনিটের দিকে এই ভূমিকম্প অনুভূত হয়। মার্কিন ভূতাত্ত্বিক জরিপ সংস্থা (ইউএসজিএস) জানিয়েছে, রিখটার স্কেলে এর মাত্রা ছিল ৫ দশমিক ৯। উৎপত্তিস্থল ভারতের আসাম হলেও এর প্রভাব বাংলাদেশ, ভারত, চীন, নেপাল ও মায়ানমারসহ দক্ষিণ এশিয়ার অন্তত ছয়টি দেশে পড়েছে। সিরাজগঞ্জ শহর, উল্লাপাড়া, শাহজাদপুর, বেলকুচি, রায়গঞ্জসহ জেলার বিভিন্ন স্থানে কয়েক সেকেন্ড স্থায়ী এই কম্পনে অনেকে ভীত হয়ে পড়েন। বিশেষ করে বহুতল ভবন, ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান ও স্কুল-কলেজে উপস্থিত মানুষ হঠাৎ বাইরে বেরিয়ে আসেন। স্থানীয়রা জানান, বিকেলে তারা হালকা দুলুনি টের পান। পরে নিশ্চিত হন এটি ভূমিকম্প। এ ঘটনায় সিরাজগঞ্জে কোনো বড় ক্ষয়ক্ষতির খবর পাওয়া যায়নি। তবে সাধারণ মানুষ আতঙ্কিত হয়ে পড়ে এবং অনেকেই আবারও ভূমিকম্প হতে পারে ভেবে সতর্ক থাকেন।
134
বাংলাদেশের বিভিন্ন স্থানের মতো সিরাজগঞ্জেও ভূমিকম্প অনুভূত হয়েছে। হঠাৎ মৃদু দুলুনিতে আতঙ্কিত হয়ে ঘর থেকে বেরিয়ে আসেন অনেক মানুষ।
রোববার (১৪ সেপ্টেম্বর) বিকেল ৫টা ১১ মিনিটের দিকে এই ভূমিকম্প অনুভূত হয়।
মার্কিন ভূতাত্ত্বিক জরিপ সংস্থা (ইউএসজিএস) জানিয়েছে, রিখটার স্কেলে এর মাত্রা ছিল ৫ দশমিক ৯। উৎপত্তিস্থল ভারতের আসাম হলেও এর প্রভাব বাংলাদেশ, ভারত, চীন, নেপাল ও মায়ানমারসহ দক্ষিণ এশিয়ার অন্তত ছয়টি দেশে পড়েছে।
সিরাজগঞ্জ শহর, উল্লাপাড়া, শাহজাদপুর, বেলকুচি, রায়গঞ্জসহ জেলার বিভিন্ন স্থানে কয়েক সেকেন্ড স্থায়ী এই কম্পনে অনেকে ভীত হয়ে পড়েন। বিশেষ করে বহুতল ভবন, ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান ও স্কুল-কলেজে উপস্থিত মানুষ হঠাৎ বাইরে বেরিয়ে আসেন।
স্থানীয়রা জানান, বিকেলে তারা হালকা দুলুনি টের পান। পরে নিশ্চিত হন এটি ভূমিকম্প।
এ ঘটনায় সিরাজগঞ্জে কোনো বড় ক্ষয়ক্ষতির খবর পাওয়া যায়নি। তবে সাধারণ মানুষ আতঙ্কিত হয়ে পড়ে এবং অনেকেই আবারও ভূমিকম্প হতে পারে ভেবে সতর্ক থাকেন।